এক সময় বলিউডে কাজ পেতে এক প্রকার নাস্তানাবুদ হতে হয়েছিল মহেশ ভট্টের স্ত্রী অভিনেত্রী সোনি রাজদানকে। তিনি সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে সে কথাই জানালেন। কী বললেন তিনি?
১৯৮৬ সালে ভালোবেসে মহেশকে বিয়ে করেছিলেন সোনি। ১৯৮৮ সালে তাঁদের বড় মেয়ে শাহিনের জন্ম হয়েছিল। আর ১৯৯৩ সালে হয় আলিয়া। তাই নিজেকে কিছুটা সামলে নিয়ে ফের কাজে ফিরতে চেয়েছিলেন সোনি। তিনি জানান যে, এক প্রযোজক বন্ধুকে তাঁর ইচ্ছের কথা জানিয়েছিলেন। তাঁকে অনুরোধ করেছিলেন তাঁর কাজে ফিরতে চাওয়ার কথা যেন সে মহেশকে না জানায়। সোনির অনুরোধ রেখেছিলেন সেই বন্ধু। তাঁকে কাজ পেতেও সাহায্য করেছিলেন তিনি। এক প্রৌঢ়াকে ম্যানেজার হিসেবে নিয়োগ করা হয়েছিল সোনির জন্য। তিনি বিভিন্ন প্রযোজনা সংস্থার দফতরে গিয়ে অভিনেত্রীর জন্য কাজ খুঁজতেন।
এখন সময়ের সঙ্গে বদলেছে পরিস্থিতিও। বর্তমানে প্রিয়ঙ্কা চোপড়া, করিনা কপূর খান, দীপিকা পাড়ুকোনের মতো বিবাহিত অভিনেত্রীরা দাপটে কাজ করছেন এই ইন্ডাস্ট্রিতে। খানিক ওঠাপড়ার পরে সোনিও নতুন করে তাঁর নিজের জায়গা তৈরি করে নিয়েছেন এই ইন্ডাস্ট্রিতে। বেশ কয়েক বছর হল নানা ছবি এবং ওয়েব সিরিজে কাজ করতে দেখা যাচ্ছে তাঁকে।